বুকে ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
অনেক কারণে বুকে ব্যথা হতে পারে।তবে আমরা অনেক সময় মনে করি হৃদযন্ত্রের সমস্যার কারণে শুধু বুকে ব্যথা হয়। এই ধারণা মোটেও্ ঠিক নয়। হৃদযন্ত্রের সমস্যা ও মানসিক কারণে বুকে ব্যথা হতে পারে।আবার অনেকে মনে করে পেটে গ্যাস হ্ওয়ার জন্য বুকে ব্যথা হতে পারে।
আর ব্যথা নিয়মিত হতে থাকলে আতঙ্ক দেখা দেয় হৃদরোগের। তবে পেটে গ্যাস হওয়া কিংবা হৃদরোগের সমস্যা ছাড়াও আরও বিভিন্ন কারণে বুকে ব্যথা অনুভূত হতে পারে। ঋতুস্রাবের আগে, ভারী কিছু ওঠানো, প্রচণ্ড ভয় কিংবা মানসিক অস্বস্তি থেকেও বুকে ব্যথা হতে পারে।
বুকের ব্যথার সাধারণ কারণ থেকে জটিল কারণগুলো কী কী?
বুকের ব্যথা আসলে একটি লক্ষণ। অনেক কারণে বুকের ব্যথা হতে পারে। বুকের ভেতরে যতগুলো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ আছে, প্রতিটিই বুকের ব্যথা তৈরি করতে পারে। আবার বুকের ব্যথা অন্য কোনো কারণেও হতে পারে। যেমন পেটের কোনো কারণে বুকের ব্যথা হতে পারে। মাথার কোনো কারণে বুকে অস্বস্তি হতে পারে। তবে বুকের ভেতরে যে ব্যথাটা, একটা মধ্যবয়সী বা প্রাপ্তবয়স্ক লোকের হাঁটাচলা করার সময় যদি বুকের ব্যথা হয়, তখন এর গুরুত্ব অনেক।
এফোর্ড এনজাইনা বলে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায়। অর্থাৎ কাজ করার সঙ্গে যদি ব্যথাটা হয়, আবার বিশ্রাম নিলে কমে যায়, এ রকম অবস্থা হলে এটি বেশ সমস্যার। এ রকম অবস্থায় সাধারণত রক্তনালিতে অর্থাৎ করনারি আর্টারিগুলো সংকচিত হয়ে আসতে পারে বা ব্লক তৈরি হতে পারে। এ রকম অবস্থা যদি হয় বুকে ব্যথা বা বুকে চাপ বা বুকটা ভারি লাগে, সেটা বাম পাশে বা ডান পাশে হোক বা মাঝখানে হোক যেকোনো জায়গায় হতে পারে। এ রকম অবস্থায় অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। তখন ধরে নেওয়া যায় যে ব্যথাটা হয়তো হৃদরোগের কারণে হতে পারে।
বুকে ব্যথার কারণ কী কী হতে পারে
বুকে ব্যথা হলে প্রথমেই আমরা ধরে নেই হার্টের কোন সমস্যা। তবে বুকে ব্যথা মানেই যে হার্টের সমস্যা এমনটা কিন্তু মনে করার কোনও কারণ নেই। বর্তমান আধুনিক যুগে মানুষের ব্যস্ততা বেড়েছে। নানা কাজের চাপের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে চাপা টেনশনও। এই টেনশন বা মানসিক চাপের কারণেও হতে পারে বুকে ব্যথা।
আবার মহিলাদের ঋতুস্রাবের আগে কিংবা ভারি কিছু ওঠানোর কারণেও বুকে ব্যথা হতে পারে। এছাড়া প্রচণ্ড ভয় কিংবা মানসিক অস্বস্তি থেকেও এই ব্যথা দেখা দিতে পারে। কীভাবে বুঝবেন আপনার ব্যথার ভাষা? আসুন জেনে নেওয়া যাক ঠিক কী কী কারণে হতে পারে বুকে ব্যথা-
অতিরিক্ত ভয় পেলে
প্রচণ্ড ভয় পাওয়ার পর বুকের ব্যথায় আক্রান্ত হওয়ার কারণটা নিঃসন্দেহে মানসিক। চিকিৎসকদের মতে, একজন রোগী প্রচণ্ড বুকে ব্যথা নিয়ে তাৎক্ষণিক চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গেছে তাঁর বুকে ব্যথার পেছনের হৃদযন্ত্রের কোন ভূমিকা নেই।
ভার্টিগো প্রবণতা থাকলে
মানসিক কারণ থেকে হওয়া বুক ব্যথার উপসর্গগুলো ভয় পাওয়ার উপসর্গের সঙ্গে মিলে যায়। যেমন - বুক ব্যথার সঙ্গে রোগীর প্রচণ্ড ঘাম হবে, শরীরে কাঁপুনি দেখা দেবে, দম আটকে যাওয়ার জোগার হবে। আর দেখা দিতে পারে পেটের গোলমাল, বমিভাব, শারীরিক ভারসাম্য হারানো ইত্যাদি।
মানসিক কারণের ব্যথা বুকেই অনুভূত হয়
ভয় বা মানসিক চাপ থেকে হওয়া ব্যথা বুকে শুরু হয় এবং তা যতক্ষণ স্থায়ী হয় ততক্ষণ একই স্থানে অনুভূত হয়। তবে হৃদরোগজনিত ব্যথা শুরু হয় বুকে এবং শরীরের অন্যান্য অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। যেমন- চোয়াল, কাঁধ, হাত ইত্যাদি।
বুকের অনান্য জায়গায় ব্যথা
হৃদযন্ত্র থাকে শরীরের বাম পাশে। তাই হৃদরোগের উপসর্গ হিসেবে দেখা দেওয়া ব্যথা বাম পাশেই অনুভূত হয়। কালেভদ্রে বুকের মাঝখানেও ব্যথা হতে পারে। তবে বুকের অন্য যে কোনো অংশে ব্যথা হলে তার নেপথ্যের কারণটা মানসিক হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
গ্যাস্ট্রিক থেকে বুকে ব্যথা
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায়ও বুকে ব্যথা হতে পারে। এ ব্যথা সাধারণত বুকের মাঝ বরাবর নিচের দিকে অনুভূত হয়। রোগের তীব্রতায় অনেক সময় তা পুরো বুকে ছড়িয়ে পড়ে। ভাজাপোড়া খেলে, খালি পেটে থাকলে এ ধরনের ব্যথা আরো বেড়ে যায়। রেনিটিডিন বা ওমিপ্রাজল গ্রুপের ওষুধ খেলে এ জাতীয় বুক ব্যথা কমে যায়। হার্টের ব্যথা কখনো এসব ওষুধে ভাল হয় না।
শ্বাসনালীর সমস্যায় বুকে ব্যথা
অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগে শ্বাসনালীর স্পাজম হতে পারে। এ রোগে বুকে চাপ চাপ লাগে এবং বিশ্রাম নিলে কমে যায়। হার্টে রক্ত স্বল্পতাজনিত ব্যথার সঙ্গে এ ব্যথার অনেক মিল আছে। তবে এক্ষেত্রে ব্যথার পাশাপাশি কাশি, বুকে চি চি আওয়াজ হতে পারে। ফুসফুসের বিভিন্ন সমস্যা যেমন নিঊমোনিয়া,ফুসফুসে পানি ঢোকা, ফুসফুসের যক্ষ্মা ও ক্যান্সার ইত্যাদি রোগেও বুকে ব্যথা হতে পারে।
হার্টে সমস্যাজনিত বুক ব্যথার ধরন
* হার্টে সমস্যাজনিত বুকে ব্যথা বুকের মাঝখানে হয় এবং বড় একটা অংশ জুড়ে তা ছড়িয়ে পড়ে। অন্যান্য কারণে বুকে ব্যথা হলে তা সাধারণত বুকের যেকোন একপাশে হয় এবং একটা নির্দিষ্ট অংশে সীমাবদ্ধ থাকে।
* হার্টের কারণে বুকে ব্যথা হলে তা ঘাড়, চোয়াল, বাহুতে ছড়িয়ে পড়ে। অন্য কারণে বুকে ব্যথা হলে তা ছড়ায় না।
* হার্টের ব্যথা চাপ চাপ ধরনের হয়। সঙ্গে দম বন্ধ হয়ে আসার অনুভূতি থাকে। অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যথা খুব তীব্র হয়। ছুরি দিয়ে খোচা মারার মতো একটা অনুভূতি থাকে।
* হার্টের ব্যথা পরিশ্রমের কারণে কিংবা টেনশনের মাধ্যমে বেড়ে যেতে পারে। অন্যান্য ব্যথা হঠাৎ করেই শুরু হয়। পরিশ্রমের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই। নড়াচড়া বা চাপ দিলে এ ব্যথা বোঝা যায়।
* বিশ্রাম নিলে কিংবা নাইট্রেট জাতীয় ওষুধ গ্রহণ করলে হার্টের ব্যথা কমে যায়। অন্যান্য কারণের বুক ব্যথা বিশ্রামে কমে না।
* হার্টের কারণে বুকে ব্যথা হলে এতে সাধারণত শ্বাসকষ্ট হয়। অন্যান্য ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট হয় না।
বুকের জ্বালা/ব্যথা দূর করার প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপায় (Natural home remedies for heartburn)
১.রসুন:
রসুন বিভিন্ন সুবিধার মধ্যে প্রধান হচ্ছে কার্ডিওভাসকুলার রোগ প্রতিরোধ করা। এবং আপনার হার্টের রক্ত প্রবাহকে উন্নত করা। আপনার হার্টের রক্ত প্রবাহকে উন্নত করা। আপনার হার্টের নিম্ন রক্তপ্রবাহ হৃৎরোগের ঝুকি বাড়ায় এবং ফলস্বরূপ বুকে ব্যাথা হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ায়।
তা রসুন মোকাবিলা একটি দুর্দান্ত উপায়। এজন্য আপনাকে রসুন নিতে হবে একটা চামচ এবং গরম জল এক কাপ। আবার এক কাপ উষ্ণ জলেতে রসুনের রস ১ চামচ যোগ করুন। প্রতিদিন ভালো করে মিশিয়ে পান করুন। অথবা আপনি প্রতিদিন সকালে একটি বা দুটি করে রসুন খেতে পারেন। এটি আপনার খাওয়া উচিত প্রতিদিন এক থেকে দু’বার।
২.অ্যালোভেরার রস:
এলো ভেরার রস আপনার বুকের জ্বালা কম করার একটা খুবই ভালো উপায়। এটা সৌন্দর্য উত্পাদ তৈরী করতে অনেক ব্যবহার করা হয়। এলো ভেরার রস ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যামিনো অ্যাসিডে (vitamins, minerals, and amino acids) যুক্ত থাকে। এটা আপনার হজম ক্ষমতা বাড়ায় এবং অশুদ্ধিকর উত্পাদ দূর করে। এটা পেট কে ঠান্ডা করে এবং বুকের জ্বালা থেকে মুক্তি দেয়। এলো ভেরা তে জলনরোধী গুন থাকে যার জন্যে এটা ত্বকের জ্বালা দূর করে। বাড়িতে এলো ভেরার রস তৈরী করুন অথবা বাজার থেকে এটা নিয়ে আসুন।
৩.ভিটামিন:
গবেষণায় দেখা গেছে যে ভিটামিন ডি, বি টুয়েলভ এর ঘাটতি গুলি বুকের ব্যাথা এমনকি মায়োকার্ডিয়াল ইনফেকশন বা হার্ট অ্যাটাকের কারণ হতে পারে। সুতরাং যদি আপনি বুকের ব্যথায় ভোগেন তবে আপনাকে প্রথমে যে বিষয়গুলোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে তাহলো আপনার ডায়েট। মাছ, পনির, ডিমের কুসুম, সোয়াবিন, এবং মাংসের মতো খাবার গ্রহণ করুন।
৪. অ্যাপেল সিডার ভিনেগার:
অ্যাপেল সিডার ভিনেগার শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যসহ অম্বল এবং আসিড ইনপ্লেক্সের চিকিৎসা করতে সহায়তা করে। বুকের ব্যথার উপসম করে। এর জন্য আপনাকে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার 1 টেবিল চামচ ও এক গ্লাস জল নিতে হবে। এবার এক গ্লাস জলে ১ টেবিল চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার যুক্ত করুন এবং ভালোভাবে মিশ্রিত করে তারপর পান করুন।
৫.আঙ্গুর
আঙ্গর ফাইবার, পটাসিয়াম, ভিটামিন এবং মিনারেলে (fiber, potassium, vitamins, and minerals) ভর্তি হয়। এটা আপনাকে অনেক রকম রোগ যেমন হৃদয়ের রোগ, বুকে জ্বালা আদি থেকে বাঁচিয়ে রাখে। আঙ্গুর এইসব রোগের উপ্চারের জন্যে অনেক লাভকারী হয়। পেটের কোনো রকম ও সমস্যা হলে ১০ থেকে ২০ টা আঙ্গুর খান। এতে আপনার হজমের সমস্যা দূর হবে এবং আপনি আরাম পাবেন।
৬.কাঁচা সবজি ও ফলের রস
পেটে থাকা অম্লের মাত্রা কম করার জন্যে আলু, বান্ধাকফি এবং সেলারির (celery) মতন কাঁচা সবজি খান।এই সব্জিগুলি তে আল্কালাইন (alkaline) গুন থাকে যা আপনাকে বুকের জ্বালা দূর করতে সাহায্য করে।এইসব সবজির রস তৈরী করুন এবং এটার সেবন করুন। আপনি পেঁপের ও রস বানাতে পারেন। পেঁপে তে একটা হজমের এন্জাইম (enzyme) থাকে যা আপনার পেট কে আরাম দিতে সাহায্য করে।
৭. তুলসী:
তুলসীতে ভিটামিন কে এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে উচ্চমাত্রার। ম্যাগনেসিয়াম যখন হার্টের রক্ত প্রবাহকে উৎসাহ দেয় এবং রক্তনালীগুলো শিথিল করে ভিটামিন ক আপনার রক্তনালির দেয়াল ক্লোরস্টরেল তৈরি করতে বাধা দেয়। এটি বুকে ব্যথার চিকিৎসা করতে সহায়তা করে। এরজন্য ৮-১০ টি তুলসী পাতা চিবিয়ে নিন। এছাড়া তুলসী চা পান করতে পারেন। অথবা এক চা চামচ তুলসীর রস বের করে কিছুটা মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। এটি প্রতিদিন একবার খেতে পারেন।
৮. মধু:
মধু জীবানুরোধী গুনে ভর্তি থাকে। এটার থেকে আপনি অনেকরকম উপায় বের করতে পারেন। বুকে জ্বালা হলে এক চামুচ মধু নিন। এতে খুব কম সময়ে ব্যথা বন্দ হয়ে যাবে। কিন্তু যদি আপনার মধুমেহ অথবা মৌমাছি থেকে এলার্জি (allergies) থাকে তাহলে এতে আপনার সুগারে (sugar) এটার খারাপ প্রভাব পড়বে। আপনি গরম চা তৈরী করে এতে মধু মেশাতে পারেন। এতে আপনার পেট ও আরাম পায় এবং আপনি বুকর জ্বালা থেকেও মুক্তি পেতে পারেন।
৯.মেথি বিজ:
মেথির বিজ শক্তিশালী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে। যাস্বাস্থ্যের উন্নতি করে এবং বুকের ব্যথা প্রতিরোধ করে। এটি হার্টের প্রবাহকে প্রচার করে এবং কোলেস্টরেলের মাত্রা হ্রাস করে। এর জন্য একটা চামচ মেথি বিজ ভিজিয়ে রাখুন। এবং পরের দিন সকালে সেগুলো গ্রহণ করুন। অথবা আপনি জলেতে মেথি বিজ 5 মিনিটের জন্য সিদ্ধ করতে পারেন। এবং পরের মিশ্রণ টি পান করতে পারেন। এটি প্রতিদিন এক থেকে দু’বার পান করলেই হবে।
১০.গরম পানিয়:
গরম কোন কিছুর উপর চুমুক দেওয়া এটি এক গ্লাস গরম জলে ১ সতেজ চা হলো পেট ফোলা ভাব বা বদ হজমের কারণে ঘটে যাওয়া বুকে ব্যাথা উপশম করতে পারে। গরম পানি ও ফোলা ভাব কমাতে হজমে সহায়তা করে এবং হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে।
১১.আদা চা
আদা আপনার শরীরের জন্যে জ্বালারোধী তত্তের রূপে কাজ করে। এটা আপনার শরীরের ওই অম্ল কম করতে সাহায্য করে যা আপনার খাদ্যনালী তে প্রবাহিত হয়। তাজা আদা নিয়ে খাওয়ারে মিশিয়ে নিন বা আদা চা তৈরী করুন। এতে আপনার বুকের জ্বালা থেকেও আরাম পাওয়া যায়। আপনি আদা এবং লেবু ব্যবহার করে একটা রস ও বানাতে পারেন। ২ চামুচ মধু দিয়ে এতে এক কাপ গরম জল মেশান। বদহজম, বুকে জ্বালা এবং পেটের অন্য কোনো সমস্যা হলে এটা খান।
১২.দুধের সাথে হলুদ:
এটি ক্লোরস্টরেল অক্সিডেশন জমাট বাঁধার গঠন এবং ধমনীতে ফলক তৈরিতে হ্রাস করতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এগুলোর কারণে হার্টের সমস্যা এবং বুকে ব্যথা হতে পারে। কারকুমিন’ অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
যা বুকে ব্যথার তীব্রতা হ্রাস করতো সহায়তা করে। এজন্য আপনাকে এক থেকে দু চা-চামচ হলুদ গুঁড়ো ও এক গ্লাস গরম দুধ নিতে হবে। এক গ্লাস গরম দুধের এক চা চামচ হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে নিয়ে পান করতে হবে। সবার আগে অবশ্যই মিশ্রণটি প্রতিদিন একবার পান করা উচিত।
সাম্প্রতিক মন্তব্য
#MD SHAHEEN ALAM
সবই কি সত্য? নাকি পপুলার হওয়ার জন্য কন্টেন্ট লেখা হয়েছে? জানাবেন প্লিজ, আমার মোটা হওয়া খুব দরকার সামনে কিছুদিনের মধ্যে আমার বিয়ে?