১,৫০০০০ টাকার মধ্যে বাইক - Bike within 1,50000
আমাদের সকলের ক্ষেত্রে বাইক কেনার জন্য প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে তা হল বাইকের দাম। আমাদের দেশের বাজারে বাইকের দাম অনুযায়ী গ্রাহকেরা তাদের পছন্দের বাইক ক্রয় করে থাকে। আমদের মাঝে একটা প্রচলিত ধারণা আছে যে, যে বাইকের দাম যত বেশি হবে সেই বাইকের ইঞ্জিন পারফরমেন্স, ডিজাইন ও অন্যান্য ফিচারস আরও বেশি উন্নত হবে। আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করতে যাচ্ছি বাংলাদেশের বাজারে বিদ্যমান ১,৫০০০০ লক্ষ টাকার মধ্যে যে বাইকগুলো আছে সেগুলো চলুন দেখে নিই বাংলাদেশের বাজারে ১,৫০০০০ লক্ষ টাকার মধ্যে জনপ্রিয় কোন কোন বাইক রয়েছে।
সুজুকি জিএসএক্স ১২৫
নিয়মিত ব্যবহারের জন্য সুজুকি জিএসএক্স ১২৫ একটি অসাধারণ বাইক। এটি একটি উৎকৃষ্টমানের কমিউটার বাইক। যেটি ঢাকা শহরের এবড়োথেবড়ো ও জণাকীর্ণ রাস্তায় চলাচলের উপযোগী করে ডিজাইন করা হয়েছে। বাইকটির অসাধারণ বৈশিষ্ট্য ও সামর্থ সুজুকি নামটি অক্ষুণ্ণ রেখেছে।
মূল্য: ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকার মধ্যে।
ডিস্ট্রিবিউটর: র্যাংকন মোটরস লিমিটেড
সিসি: ১২৪
ইঞ্জিন: এয়ারকুলড, ১-সিলিন্ডার ৪-স্ট্রোক
ট্রান্সমিশন: ৫ স্পিড ম্যানুয়াল
সাসপেনশন: টেলিস্কোপিক (সামনে), হাইড্রোলিক স্প্রিং ড্যাম্পিং (পেছনে)
ব্রেক: একক ডিস্ক (সামনে), ড্রাম ব্রেক (পেছনে)
এবিএস: নেই
হোন্ডা সিবি শাইন এসপি (Honda CB Shine SP)
হোন্ডার পুরনো নন-এসপি মডেলকে আপগ্রেড করে সঙ্গে অতিরিক্ত একটি গিয়ার যোগ করে হোন্ডা সিবি শাইন এসপি মডেলটি বাজারে আনা হয়েছে। বাইকটির ডায়মন্ড ফ্রেমের কারণে চালানোর সময় সঠিক হ্যান্ডলিং ও গতিশীলতা নিশ্চিত করে। বাইকটি বিশেষ করে শহরের যাত্রীদের জন্য তৈরি করা। পাশাপাশি সহজ ও আরামদায়ক বসার ব্যবস্থা রয়েছে। অন্তঃশহর বা এক শহর থেকে অন্য শহরে ভ্রমণের জন্যেও বাইকটি বেশ উপযোগী।
মূল্য: ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকার মধ্যে।
ডিস্ট্রিবিউটর: বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড
সিসি: ১২৫
ইঞ্জিন: এয়ারকুলড, ৪-স্ট্রোক এসআই ইঞ্জিন
ট্রান্সমিশন: ৫ স্পিড ম্যানুয়াল
সাসপেনশন: টেলিস্কোপিক (সামনে), ৫-পদক্ষেপ অ্যাডজাস্টেবল হাইড্রোলিক শক শোষক (পেছনে)
ব্রেক: একক ডিস্ক (সামনে), ড্রাম ব্রেক (পেছনে) সিবিএস ব্রেকিং সিস্টেম
এবিএস: নেই
হোন্ডা ড্রিম ১১০
হোন্ডা ড্রিম ১১০ বাইকটিকে অন্যতম সাশ্রয়ী একটি বাইক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বাইকপ্রেমিদের জন্য হোন্ডা ড্রিম নিওর আপডেট ভার্সন এটি। বাইকটি চালানো খুবই সহজ ও আরামদায়ক। হোন্ডার দাবি, বাইকটিতে প্রতি লিটার জ্বালানীতে ৭৪ কিলোমিটার চলতে পারে। তবে, দেশের সবচেয়ে জ্বালানী-সাশ্রয়ী বাইকগুলোর মধ্যে একটি হলো হোন্ডা ড্রিম ১১০। বাইকটিতে রয়েছে অ্যাডজাস্টটেবল সাসপেনশন, যা বাইকটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য। বাইকটির অসুবিধা হিসেবে বলা যায় কোনো ডিস্ক-ব্রেক নেই, তবে দামের দিক থেকে বেশ সাশ্রয়ী।
মূল্য: ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার মধ্যে।
ডিস্ট্রিবিউটর: বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড
সিসি: ১১০
ইঞ্জিন: এয়ারকুলড, ৪-স্ট্রোক বিএস-আইভি
ট্রান্সমিশন: ৪ স্পিড ম্যানুয়াল
সাসপেনশন: টেলিস্কোপিক ফর্ক (সামনে), ৫ ধাপ অ্যাডজাস্টেবল টুইন-স্প্রিং লোডেড (পেছনে)
ব্রেক: ড্রাম ব্রেক (সামনে এবং পেছনে)
এবিএস: নেই
সুজুকি হায়াতে
সুজুকি হায়াতে ১১০ সিসির মোটরসাইকেলগুলোর মধ্যে অন্যতম আকর্ষণীয় একটি মোটরসাইকেল এটি। যদিও এটি একটি স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির এন্ট্রি-লেভেল কমিউটার মোটরসাইকেল। বাইকটি টিভিএস মেট্রো প্লাস এবং বাজাজ প্লাটিনার সঙ্গে দৃঢ়ভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে যাচ্ছে। তবে এর গুণগতমান এবং স্থায়িত্বের কারণে এখনো শীর্ষে রয়েছে। লাইট হ্যান্ডলিং এবং মসৃণ ইঞ্জিনের কারণে বাংলাদেশের ঘিঞ্জি রোড ও ট্রাফিক জ্যামের মধ্যে চালানোর ক্ষেত্রে বেশ আরামদায়ক ও কার্যকর।
মূল্য: ৯৫ হাজার থেকে ১ লাখ ৫ হাজার টাকার মধ্যে।
ডিস্ট্রিবিউটর: র্যাংকন মোটরবাইকস লিমিটেড
সিসি: ১১০
ইঞ্জিন: এয়ারকুলড, ১-সিলিন্ডার ৪-স্ট্রোক, ২-ভালভ এসওএইচসি
ট্রান্সমিশন: ৪ স্পিড ম্যানুয়াল
সাসপেনশন: টেলিস্কোপিক, অয়েল ড্যাম্পড কয়েল স্প্রিং (সামনে), সুইং আর্ম টাইপ, অয়েল ড্যাম্পড কয়েল স্প্রিং (পেছনে)
ব্রেক: ড্রাম ব্রেক (সামনে এবং পিছনে)
এবিএস: নেই
সুজুকি অ্যাক্সেস ১২৫
ফুয়েল ইনজেক্ট ইনজিনের কারণে এটি খুবই জ্বালানী-সাশ্রয়ী একটি স্কুটার। বাইকটিতে একটি চমৎকার কম্বি-ব্রেকিং সিস্টেম রয়েছে। যা ভালো ব্রেকিং, সুরক্ষা এবং হ্যান্ডলিংয়ে সহায়তা করে। যারা নতুন করে বাইক চালাচ্ছেন বা নিরাপদে বাইক চালাতে চান তাদের প্রতি লক্ষ্য রেখে এটি তৈরি করা হয়েছে। স্কুটিটি চালানোও খুব সহজ এবং আরামদায়ক।
মূল্য: ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকার মধ্যে।
ডিস্ট্রিবিউটর: র্যাংকন মোটরবাইক লিমিটেড
সিসি: ১২৪
ইঞ্জিন: এয়ারকুলড, ১-সিলিন্ডার ৪-স্ট্রোক এসওএইচসি
ট্রান্সমিশন: অটো
সাসপেনশন: টেলিস্কোপিক, অয়েল ড্যাম্পড কয়েল স্প্রিং (সামনে), সুইং আর্ম টাইপ, অয়েল ড্যাম্পড কয়েল স্প্রিং (পেছনে)
ব্রেক: একক ডিস্ক (সামনে), ড্রাম ব্রেক (পেছনে)
এবিএস: নেই
Bajaj Platina 100 ES
১০০ সিসির এই বাইকটিতে অনেক সুন্দর ডিজাইন ও গ্রাফিক্স লক্ষ্য করা যায় পাশাপাশি এই বাইকের বিল্ড কোয়ালিটি অনেক মজবুত যেটা গ্রাহকদের খুব সহজেই নজরকাড়বে। এই বাইকটি আমাদের দেশের বাজারে অনেক আগে থেকেই ব্যাপক জনপ্রিয়। গ্রাহকদের মন জয় করে এখন এই বাইকটি সেরা অবস্থানে রয়েছে।
Bajaj Platina 100 ES বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ০৩,০০০ টাকা।
TVS Metro plus
TVS Metro প্রথম যখন এই বাইকটি বাংলাদেশের বাজারে আসে তখন থেকেই অনেক সুনামের সাথে গ্রাহকদের মন জয় করেছে। ১১০ সিসির এই বাইকটিতে টিভিএস অনেক সুন্দর ডিজাইন দিয়েছে পাশাপাশি কিছু আকর্ষণীয় গ্রাফিক্স রয়েছে যেটা দেখলে গ্রাহকদের খুব সহজেই নজর কাড়বে। এলয় রিম, আধুনিক ফিচারস, সামনে ড্রাম ব্রেক এসব কিছু বাইকটিকে দেখতে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। যেমনটি এর পূর্বের বাইকে বলা হয়েছিলো যে TVS Metro অনেক জনপ্রিয় একটি বাইক। এই বাইকের সাথে আছে সুন্দর ইঞ্জিন পারফরমেন্স, স্টাইলিশ লুকস, এবং আধুনিক সব সুযোগ সুবিধা। পুর্বের মডেলের থেকে বর্তমান এই মডেলে ডিজাইন, গ্রাফিক্স ও অন্যান্য বিষয় অনেক মার্জিত করা হয়েছে। টিভিএস চেষ্টা করেছে কম মুল্যে সেরা বাইক গ্রাহকদের হাতে তুলে দেওয়ার।
TVS Metro plus Drum বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ০৩,৯০০ টাকা।
TVS Metro Plus Disc বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ০৮,৯৯০ টাকা।
Hero iSmart+
Hero iSmart+ আসোলেই স্মার্ট একটি বাইক এবং হিরো তাদের এই বাইকের মাধ্যমে ১১০ সিসির মধ্যে নতুন একটি ধারণার জন্ম দেয়। সেই ধারণাটি হলো এই ১১০ সিসির মধ্যে তারা সুন্দর ডিজাইন এবং তাদের অত্যাধুনিক I3s প্রযুক্তি যুক্ত করেছে যার ফলে নতুন একটি ধারণা বাজারে সৃষ্টি হয়েছিল। বাইকের ডিজাইন খুবই সুন্দর সেই সাথে বাইকের মধ্যে যে গ্রাফিক্স রয়েছে সেগুলো আধুনিকতার ছোঁয়া বহন করে। স্পেশাল ফিচারস হিসেবে রয়েছে ইন্ট্রিগেটেড ব্রেকিং সিস্টেম, ১১০ সিসির ভারটিক্যাল ইঞ্জিন, ডিজিটাল ও এনালগ এর সংমিশ্রণে, সুন্দর মিটার কনসোল, এএইচও প্রযুক্তি,I3s প্রযুক্তি,স্টাইলিশ গ্রাফিক্স, স্টাইলিশ স্প্লিট গ্রাব রেল, টিউবলেস টায়ার এবং পিন্সট্রিপটেড।
Hero iSmart+ বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ০০,৪৯০ টাকা।
Honda Livo
Honda Livo শুরু থেকেই হোন্ডা তাদের এই বাইকটি খুব ভালোভাবে গ্রাহকদের সামনে উপস্থাপন করেছে এবং কম সিসির মধ্যে সুন্দর ডিজাইন ও গ্রাফিক্স দেওয়ার চেষ্টা করেছে।এছাড়াও এলয় রিম,আধুনিক ফিচারস, স্টাইলিশ গ্রাফিক্স, মাস্কুলার বডি,সেলফ স্টার্ট এসব কিছু বাইকটিকে দেখতে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। বাজারে এই বাইকটির ড্রাম ভার্শন নিয়ে আসার পর গ্রাহকদের চাহিদা মোতাবেক নিয়ে এসেছে ডিস্ক ভার্শন। ইঞ্জিন ফিচারসে আগের ভার্শনের মত রয়েছে।
Honda Livo Drum Brake বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ০৩,৯০০ টাকা।
Honda Livo Disc Brake বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ০৮,৯০০ টাকা।
Runner Bullet
রানার-এর এই Bullet সিরিজটি ব্যাপক জনপ্রিয়। ১০০ সিসি সেগমেন্ট এর মধ্যে কম দামে সুন্দর একটি বাইক হওয়ার কারণে দেশে এই বাইকের চাহিদা শুরু থেকে এখন পর্যন্ত অনেক বেশি পরিলক্ষিত হয়। অনেকেই এই Runner Bullet বাইকের ইঞ্জিন নিয়ে বেশি প্রশংসা করেন। তারা বলেন যে এই বাইকের ইঞ্জিন থেকে নাকি অধিক শক্তি উৎপন্ন হয়। ১০০ সিসির ইঞ্জিন থেকে অনেকেই ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা টপ স্পিড পেয়ে থাকেন। আমরা জানি যে রানার বুলেট অনেক জনপ্রিয় একটি সিরিজ। দেশের বাজারে রানার অনেক ভালো করছে এবং দেশের বাইরেও তারা বাইক রপ্তানি করছে। রানার বুলেট বাইকের চাহিদা ও জনপ্রিয়তাকে প্রাধান্য দিয়ে বুলেট বাইকের ভার্শন ২ বাজারে নিয়ে আসা হয়েছে। পুর্বের বাইকের থেকে বর্তমান এই বাইকের ডিজাইন, গ্রাফিক্স ও অন্যান্য বিষয় অনেক মার্জিত করা হয়েছে। এখন গ্রাহকদের আরও বেশি আকৃষ্ট করতে সক্ষম এই বুলেট বাইক। রানার চেষ্টা করেছে ১০০ সিসির মধ্যে সর্বোচ্চ ফিচারস এবং আধুনিক ডিজাইনের একটি বাইক সরবরাহ করার। Runner Bullet বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ০৬,০০০ টাকা। Runner Bullet 100 v2 বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ১০,০০০ টাকা।
Bajaj Platina 110 H Gear
Bajaj Platina বাইকের চাহিদা শুরু থেকেই অনেক বেশি যার কারণে বাজাজ কোম্পানী চেষ্টা করছে বাইকের সাথে নিত্য নতুন ফিচারস যুক্ত করে গ্রাহকদের সামনে উপস্থাপন করার সেজন্য তারা নিয়ে এসেছে Bajaj Platina 110 H Gear Disc Brake। এই বাইকের ডিজাইন ও গ্রাফিক্স অনেক চমৎকার এবং বিল্ড কোয়ালিটি অনেক মজবুত। ডিস্ক ব্রেক ও সাইড উইন্ড ব্রেকার বাইকটিকে অনেক ভালো একটি লুকস দিয়েছে।
Bajaj Platina 110 H Gear Disc Brake বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ১২,০০০ টাকা।
Hero Passion X Pro
Hero Passion X Pro হচ্ছে ১১০ সিসির সুন্দর একটি বাইক এবং এই বাইকটি নতুন বাজারে নিয়ে এসেছে হিরো মোটকর্প।হিরো অনেকদিন বাংলাদেশের বাজারে তাদের বাইক নিয়ে বিভিন্ন গবেষণা ও চাহিদা বিবেচনা করার পর তারা চিন্তা করেছে ১০০ থেকে ১১০ সিসির মধ্যে নতুন কোন বাইক গ্রাহকদের উপহার দেয়া যায় সেই জন্য গ্রাহকদের সন্তুষ্টি অর্জনে হিরো নিয়ে এসেছিলো Hero Passion X Pro Disc। এদিকে এই বাইকের ডিস্ক ও ড্রাম দুইটি ভ্যারিয়েন্ট রয়েছে।
Hero Passion X Pro Disc বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ০৬,৪৯০ টাকা।
Hero Passion X Pro Drum বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ০১,৪৯০ টাকা।
Bajaj Discover 110 Disc
আমরা সবাই জানি যে Discover সিরিজ বাংলাদেশের বাজারে যখন থেকে এই সিরিজ আসে তখন থেকেই এই সিরিজের চাহিদা ও বিক্রি ব্যাপক হারে বাড়তে থাকে এবং গ্রাহকদের চাহিদা ও সুবিধার কথা চিন্তা করে বাজাজ এই বাইকের বিভিন্ন মডেল বাজারে নিয়ে আসে যার মধ্যে এটি একটি। এই বাইকের সাথে আছে স্টাইলিশ ডিজাইন ও গ্রাফিক্স পাশাপাশি স্পোর্টস এলয় রিম, আরামদায়ক সিটিং পজিশন বাইকটিকে করেছে অসম্ভব সুন্দর।
Bajaj Discover 110 Disc বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ২০,০০০ টাকা।
TVS Stryker
TVS Stryker একটি মার্জিত মোটরসাইকেলের মধ্যে একটি যা টিভিএস ফিনিক্স ১২৫ এর প্রতিস্থাপনের চেষ্টা বলা যেতে পারে। স্ট্রাইকার ১২৫ প্রতি ঘন্টায় ১০০ কিলোমিটারেরও টপ স্পীডে চলতে পারে। কোম্পানির মতে এই বাইকটি প্রতি লিটারে ৬৭ কিলোমিটার যেতে পারে, তবে ব্যবহারকারীরা বলছেন এটি ৫০-৫৫ তেই আটকে যায়। সব মিলিয়ে এই বাইকটি বাংলাদেশের বাজারে ব্যাপক জনপ্রিয় একটি বাইক।
TVS Stryker বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ১৯,৯০০ টাকা।
Hero Glamour
বাইকটির আউটলুক যে কোন রাইডারের নজর কাড়বে। ১২৫ সিসির বাইক হিসেবে বেশ চমৎকার আউটলুক রয়েছে। আউটলুক এবং ডিজাইন নিয়ে হিরো গ্ল্যামার বাইকটিতে কোন ঘাটতি নেই। এই বাইকটিতে রয়েছে ভাল কালার কম্বিনেশন, সুন্দর গ্রাফিক্স এবং সুন্দর ডিজাইন। বাইকটির বডি ডাইমেনশন বেশ চমৎকার। তাই বাইকারদের ইঞ্জিন পারফরমেন্স নিয়ে কোন প্রকার চিন্তা করতে হবে এই বাইকটি আমাদের দেশের বাজারে শুরু থেকে আজ পর্যন্ত অনেক জনপ্রিয়।
Hero Glamour বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ১৪,৪৯০ টাকা।
Hero Ignitor
১২৫সিসির বাইকের সেগমেন্টের মধ্যে হিরো তাদের বহরে যুক্ত করেছে তাদের নতুন মডেল Hero Ignitor। হিরো কোম্পানির মতে এই বাইকটা একটি বিশেষ কম্বিনেশন নিয়ে তৈরি হয়েছে যা রাইডারকে ভালো ডিজাইন একই সাথে এর ইঞ্জিনের শক্তির মাধ্যমে রোমাঞ্চকর অনুভূতি এনে দিবে। Hero Ignitor এবং Hero Ignitor Techno দুটি একই ক্যাটাগরির বাইক। এই দুই বাইকের মধ্যে শুধুমাত্র গ্রাফিক্স ও অন্যান্য কিছু বিষয় পার্থক্য রয়েছে।
Hero Ignitor বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ২১,৪৯০ টাকা।
Hero Ignitor Techno বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ২৩,৪৯০ টাকা।
Yamaha Saluto
প্রথম দেখায় খুব মানুষই আছে যারা এই বাইকটিকে ১২৫সিসির বাইক হিসেবে ধরতে পারে শুধুমাত্র এর বেশ ভাল সাইজের ডিজাইন এবং কালার কম্বিনেশনের কারনে। হেডলাইটটা অন্য যেকোন ১২৫সিসি বাইকের থেকে বেশ বড় এবং এর সামনের ডিস্ক ব্রেক, সামনের মাডগার্ড, ফুয়েল ট্যাংকার এবং বাইকের অভারঅল বডি ডাইমেনশন চমকপ্রদ এবং অনেক আকর্ষনীয়। Yamaha Saluto মডেলের আরেকটি আপডেট ভার্শন হচ্ছে এই Saluto Armada Blue। এই বাইকের কালার কম্বিনেশন ও গ্রাফিক্যাল বিষয়গুলো আগের মডেলের থেকে অনেক আপডেট করা হয়েছে ।
Yamaha Saluto SE বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ২৯,০০০ টাকা।
Yamaha Saluto Armada Blue বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ২৯,০০০ টাকা।
Runner Turbo
Runner Turbo 125 বাইকটি ১২৫সিসি সেগমেন্টের মধ্যে অনেক সুন্দর একটি বাইক। আমরা লক্ষ্য করলে দেখতে পারি যে এ বাইকের ডিজাইন রয়েছে অনেক মাসকুলার এবং গ্রাফিক্স গুলো অনেক আকর্ষণীয়। Runner Turbo 125 সিরিজের আরেকটি আপডেট ভার্শন হল এই Turbo 125 Matte। এই বাইকের কালার কম্বিনেশন, ম্যাট কালার এবং লুকস এর দিক থেকে কিছুটা আপডেট করা হয়েছে। তাছাড়া অন্যান্য বিষয়গুলো এই বাইকের একই রয়েছে।
Runner Turbo 125 বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ৩১,০০০ টাকা।
Runner Turbo 125 Matte বাইকের বাংলাদেশের দাম ১,৩৩,০০০ টাকা
Bajaj Discover 125
ডিস্কোভার ১২৫ সিসির আগের মডেলের মতই নতুন মডেলটি ডিজাইন করা হয়েছে কিন্তু কিছু ফিচারস যোগ করার কারণে দেখতে নতুন মডেলটা আরও বেশি আকর্ষণীয় মনে হয়। নতুন মডেলে রয়েছে স্মার্ট ডিজাইনের হেডল্যাম্প, শর্ট ভিসর, আকর্ষণীয় গ্রাফিক্সের সাথে ফুয়েল ট্যংকার এসব কিছুই নতুন মডেলটির সাথে সংযুক্ত আছে।
Bajaj Discover 125 Disc বাইকের বাংলাদেশের দাম ১,৩৬,০০০ টাকা।
Hero Hunk Matt
হিরো হাংক সিরিজ বাংলাদেশের বাজারে ব্যাপক জনপ্রিয় এবং এই জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে হিরো প্রতিদিন কাজ করে যাচ্ছে এবং গ্রাহকদের সামনে তাদের সুন্দর সুন্দর কিছু বাইক তুলে ধরছে তার মধ্যে একটি হল এই বাইক। আগের হাংকের মতই আছে শুধু মাত্র কালার ম্যাট করা হয়েছে। পুর্বের বাইকের মত এই বাইকের একই ফিচারস রয়েছে শুধুমাত্র এই ম্যাট বাইকের সাথে ডাবল ডিস্ক ব্রেকিং রয়েছে।
Hero Hunk Matt SD বাইকের বাংলাদেশের দাম ১, ৪৭,৪৯০ টাকা।